Wednesday, May 7, 2008

আমাকেই শুধু একলা বিস্মিত হতে হবে। । জাঁক দেরিদা। ।

আমাকেই শুধু একলা বিস্মিত হতে হবে
জাঁক দেরিদা

কতকিছু বলার আছে, আর সেই কথাগুলি বলার মতো হৃদয়ের অবস্থা আজ নেই। এইখানে, আমাদের প্রতি যে ঘটনটি ঘটেছে, আমার প্রতি যে ঘটনটি ঘটেছে, তা নিয়ে কতকিছু বলার আছে, গিলেজ দেল্যুজ-এর এই মৃত্যু নিয়ে; এই মৃত্যুতে আমরা ভয় পেয়েছি (যদিও জানতাম যে সে অসুস্থ), কিন্তু তারপরও এইখানে তার এই মৃত্যু (cette mort-ci), এই অকল্পনীয় ইমেজ, এই ঘটনাটি, আরো গভীরতর হবে, আর এর ভিতর দিয়ে হয়তো আর কোনো ঘটনার অনন্ত দুঃখের কারণ হবে এটা।

দেল্যুজ, যিনি সবকিছুর পরে একজন চিন্তাবিদ ছিলেন, যিনি সবসময় ঘটনার চিন্তক ছিলেন এবং এখানে যে ঘটনটি ঘটলো (cet evenement-ci), সেটারও। তিনি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ঘটনার চিন্তক হিসাবেই ছিলেন। ১৯৬৯ সালে তার সবচাইতে জনপ্রিয় বই দি লজিক অফ সেন্স এ তিনি ঘটনার সর্ম্পকে যা বলছিলেন, তা আমি আবারও পড়লাম। তিনি জো বোসকোট (Joe Bousquet) থেকে উদ্ধৃতি দিয়েছিলেন (“মরণের প্রতি আমার এই আকাঙ্খা, ইচ্ছার একটা পরাজয়” বোসকোট বলেছিলেন), তারপর তিনি বললেন: “এইখানে এই প্রবণতা থেকে, একটা নির্দিষ্ট দিক বিবেচনায় বলা যায়, এইখানে আর কোনো পরিবর্তন হয় না, ইচ্ছার একটা পরিবর্তন ছাড়া, পুরো শরীরের একটা স্থানিক উল্মফন ঘটে, যেটা তার অর্গানিক ইচ্ছাকে সর্মপণ করে একটা আধ্যাতিœক ইচ্ছার কাছে। এর ইচ্ছাটা এইখানে মুখ্য না, যা ঘটছে; বরং গুরুত্বপূর্ণ যার ভিতর দিয়ে ঘটছে, এমন একটা কিছু আসবে যা যেটা ঘটছে তার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হবে, যা একটা অস্পষ্ট, রসাত্মক স্বাভাবিকতার নিয়ম অনুযায়ী হবে: এই ঘটনাটা। এই দিক দিয়ে হচ্ছে
Amor fatiis টা যার সাথে স্বাধীন মানুষের সংগ্রাম।” (একজন অন্তহীনভাবে এইরকম কোট করতে পারবে।)

এইখানে কতকিছু বলার আছে, হ্যাঁ, সেই সময়টা যা আমি আমার “জেনারেশন”-এর আরো অনেকের সাথে দিয়েছিলাম, দেল্যুজের সাথে শেয়ার করার জন্য; সেই সৌভাগ্যের বিষয়ে, তাকে চিন্তা করার জন্য, তাকে চিন্তা করে ধন্যবাদ দেয়ার জন্য। সবচেয়ে প্রথমে তার সব বইগুলি (কিন্তু সবচেয়ে প্রথমে নিটশে, ডিফারেন্স অ্যান্ড রিপিটেশন, দি লজিক অফ সেন্স) আমার কাছে শুধুমাত্র চিন্তার উসকানি ছিল না, বরং ছিল প্রত্যেকবার অনিশ্চিতিটা (
unsettling), খুবই অনিশ্চিতিময় অভিজ্ঞতা-এতোটাই অনিশ্চিতি-“এইসবকিছু”র মধ্যে একটা নৈকট্য বা একটা সম্পূর্ণ ঐক্যের কাছাকাছি-কেউ হয়তো এইটা বলতে পারে-আমি যা বলব সেটা তার চাইতে ভিন্ন কিছু, এর চাইতে আরো ভালো কিছু বলবার জন্য, তার লেখা, বলা বা তার পড়াটাকেও, বলব তার “ইঙ্গিত” ("gesture") “পদ্ধতি” ("strategy") “পন্থা” ("manner")। তার “এইসবগুলি” (যদিও শব্দটা এইখানে মানাচ্ছে না) এবং বিশেষ করে তার থিসিসটা যা পার্থক্যের বিষয়ে দ্বান্দ্বিকতার বিপরীতে পর্যবসিত হয় না, একটা পার্থক্য যা একটা বিরোধিতার চাইতে “অনেক বেশি গভীর” (ডিফারেন্স অ্যান্ড রিপিটেশন), একটা পার্থক্য আনন্দময় দৃঢ়তার পুনরাবৃত্তির মধ্যে দিয়ে (“হ্যাঁ, হ্যাঁ”), প্রতিমূর্তিগুলিকে হিসেবের মধ্যে আনা, অনেকগুলি অমিল সত্বেও, কোনো সন্দেহ নাই, আমাদের “প্রজন্ম”-এর মধ্যে দেল্যুজই একমাত্র, যাকে আমি আমার সবচেয়ে কাছের মনে করি। তার প্রতি আমি কখনোই সামান্যতম “আপত্তি” অনুভব করি নাই, এমন কি কোনো ভার্চুয়াল আপত্তিও না, তার কোনো ডিসকোর্সের বিপক্ষে, যদিও আমার কিছুটা অসন্তুষ্টি ছিল তার এন্টি-অডিপাস-এর এটা বা অন্য একটা বিবৃতি সর্ম্পকে (তাকে আমি এই বিষয়টার কথা বলেছিলাম, যখন আমরা Nanterre University থেকে স্পিনোজার উপর এর তত্ত্ব আলোচনা শেষে একসাথে গাড়িতে করে ফিরছিলাম) বা হয়তো তার এই ভাবনাটার বিপক্ষে যে, দর্শন ধারণাগুলি “সৃষ্টি” করার কাজ করে। একদিন, আমি ব্যাখ্যা করবো যে, কী করে দার্শনিক “আধেয়”-এর এইরকম ঐক্য অন্য সব পার্থক্যগুলিকে বাধা দেয় না, যদিও আজকে আমি তার নাম বা তার অবস্থান বলতে পারতেছি না। (দেল্যুজ একদিন এই ভাবনাটা প্রকাশের বিষয়ে সম্মত হয়েছিলেন, এই বিষয়ে আমাদের মধ্যে একটা দীর্ঘ ইম্প্র“ভাইজড কথোপকথনের ব্যাপারে আর তারপর আমাদেরকে অপেক্ষা করতে হলো, অনেক দীর্ঘ অপেক্ষা।) আমি জানি যে, এইসব পার্থক্যগুলিতে কোনো কিছুই নাই, আমাদের বন্ধুত্ব ছাড়া। আমার জানা মতে, কোনো ছায়া, কোনো চিহ্ন এই বৈপরীত্যকে নির্দেশ করতে পারে নাই। আমাদের পারিপার্শ্বিক অবস্থায় এটা খুবই বিরল, যা আমাদের মধ্যে ছিল, এইখানে এই মুহূর্তে আমি তা বলতে চাই। এই বন্ধুত্ব এই ঘটনা (অন্যভাবে বলার জন্য) থেকে তৈরি হয় নাই যে আমাদের একই ধরনের শত্র“ আছে। এটা সত্যি যে, সাম্প্রতিক সময়ে, আমরা একে অন্যকে খুব কমই দেখছি। কিন্তু আমি এখনো শুনতে পাই তার হাসির শব্দ, একটু কর্কশ, যা আমাকে অনেক কিছু বলে, যা আমি মনে করতে ভালোবাসি, চিঠির নিচে লেখা : “আমার সর্বোচ্চ শুভকামনা, আমার সবটুকু শুভকামনা,” যা তিনি তামাশা করে আমার কানে কানে বলেছিলেন ১৯৫৫ সালের গ্রীষ্মে সর্বোনের (Sorbonne) একটা আদালত চত্বরে, যখন আমি আমার এগ্রিগেশন পরীক্ষা দিতে পারছি না। অথবা একই রকম বড়ভাইসুলভ ব্যাকুলতা নিয়ে যা বলেছিলেন : “তুমি যে এত সময় এই প্রতিষ্ঠানের (le College International de Philosophie) পিছনে দিচ্ছ, এটা আমাকে খুব পীড়া দেয়। বরং আমি চাই যে তুমি লেখ... ...”। আর তারপর আমি মনে করতে পারি ১৯৭২ সালের সেই দশটা দিনের কথা Cerisyতে Nietzsche colloquium উপলক্ষ্যে এবং আরো কত কত মুহূর্ত, সন্দেহ নাই Jean-Francois Lyotard (যে সেখানে ছিল) এর সাথে, একদম একলা মনে হয়, অব্যাহত বেঁচে থাকা আর আজকের বিষাদময়তা যাকে আমরা বলি সেই ভয়াবহ আর ভুল একটা শব্দে একটা “প্রজন্ম”।

প্রত্যেকটা মৃত্যুই অনন্য, আর এইজন্যেই অস্বাভাবিক, কিন্তু একজন এই অস্বাভাবিকতা নিয়ে কী বলবে যখন, বার্থেজ থেকে আলথুসার, ফুকো থেকে দেল্যুজ , এটা গুণ হতে থাকে এইভাবে একটা “প্রজন্ম”-এ, এই একই সিরিজে-এবং দেল্যুজ, যিনি দার্শনিক ছিলেন এই অদ্ভুত ক্রমের-এইসব অসামান্য পরিসমাপ্তিগুলির?
হ্যাঁ, আমরা সবাই দর্শনকে ভালবাসবো। কে এটা অস্বীকার করবে? কিন্তু, এটা সত্যি যে, (তিনি এটা বলছিলেন) তার “প্রজন্ম”-এর সবার মধ্যে দেল্যুজ-ই একমাত্র, যিনি সবচেয়ে উচ্ছ্বলভাবে, সবচেয়ে নির্মলভাবে এটা “করছিলেন/তৈরী করছিলেন” ("
did/made")। আমার মনে হয়, আমি এর আগে যেমন বলছি “চিন্তাবিদ”, তিনি হয়তো এটা পছন্দ করতেন না। তিনি হয়তো “দার্শনিক” শব্দটা আরো বেশি পছন্দ করতেন। আর এই ক্ষেত্রে, তাকে বলা হৈতো “দর্শন চর্চার/দর্শন তৈরি করার (making/doing) ক্ষেত্রে সবচেয়ে সরল মানুষ (সবচেয়ে নির্দোষ ব্যক্তি)”। সন্দেহ নাই, এই শর্তটাই তাকে আমাদের শতাব্দীর দর্শনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গভীর হিসাবে চিহ্নিত করছে; এই বিষয়টা তার একদম নিজস্ব, অতুলনীয়ভাবে তারই। একজন মহান দার্শনিক এবং একজন মহান শিক্ষকের চিহ্ন। দর্শনের যেসব ঐতিহাসিকরা তার জ্ঞানকান্ডের বাহ্যিক দিক নির্বাচন করে তাকে বিবেচনা করতে চান (স্টকিস্ট, লুক্রিটাস, স্পিনোজা, হিউম, কান্ট, নিটশে, র্বাগঁস ইত্যাদি) তাকে দর্শনের একজন আবিষ্কারক হিসাবে চিহ্নিত করতে হবে, যিনি কোনো “খাঁটি” দার্শনিক এলাকার মধ্যে পড়েন না (তিনি লিখছেন পেইন্টিংস, সিনেমা, সাহিত্য, বেকন, লুইস ক্যারল, প্র“স্ত, কাফকা, মেলভিল ইত্যাদির উপর)। আর তারপর, তারপর আমি সংক্ষেপে বলব যে, আমি ভালবাসি এবং প্রশংসা করি যেভাবে তিনি কখনোই কোনো ভুল ছাড়া গত দশ বছর ধরে চিত্রকলা, দৈনিক প্রত্রিকা, টেলিভিশন, পাবলিক সিনের সাথে মুলামুলি করছেন এবং এই সময়ের মধ্যে তাদের পরিবর্তনগুলিকে চিহ্নিত করেছেন। পরিমিত এবং সদা সর্তক তার এই প্রত্যাহার। এই বিষয়ে আমি তার সাথে একমত পোষণ করি, তিনি যা করেছিলেন এবং বলেছিলেন, উদাহারণস্বরূপ তার এ থাউজেন্ড প্লেটেস-এর (১৯৭৭ এ তার প্যামলিফট-এ এটা ছিল) প্রকাশনার সময় Liberationat পত্রিকার সাথে ইন্টারভিউ এর সময়। তিনি বলছিলেন: “একজনের জানা উচিত বইয়ের জগতে এখন কী ঘটছে। এখন থেকে আরো কয়েক বছর পরে, প্রত্যেকটা ক্ষেত্রে আমরা অনেক বেশি প্রতিক্রিয়াশীলতার দেখা পাবো। এটা ভাবার কোনো কারণ নাই যে, বইগুলি এই প্রতিক্রিয়াশীলতার হাত থেকে রেহাই পাবে। লোকজন আমাদের জন্য একটা সাজানো সাহিত্যিক ক্ষেত্র প্রস্তুত করার প্রক্রিয়ায় আছে, একটা জুডিসিয়াল, অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক ক্ষেত্রও, যা পুরাপুরিভাবে প্রতিক্রিয়াশীল, আগে থেকেই নির্দিষ্ট করা নিমজ্জিত/দুমড়ানো-মোচড়ানো। এটাই এখানে হচ্ছে, আমি বিশ্বাস করি, লিবারেশন একটা প্রণালীবদ্ধ উদ্যোগ নেবে এটাকে বিশ্লেষণ করার। এটা “সেন্সরশিপের চাইতেও ভয়াবহ একটা ব্যাপার”, তিনি আরো যোগ করেছিলেন যে, কিন্তু এই শূন্য ব্যাপ্তিকাল শেষ পর্যন্ত টিকবে না।” হয়তো এইরকম-ই হবে, হয়তো।
নিটশে এবং আর্টারড (
Artaud) এর মতো, ব্লানচোট এবং অনান্য শ্রদ্ধেয়দের মতো দেল্যুজ প্রয়োজনীয়তা এবং দৈবনির্ভরতাকে, নৈরাজ্য এবং অসময়োচিততাকে কখনোই গুলিয়ে ফেলেন নাই। তিন বছর আগে যখন আমি মার্কসের উপর লিখছিলাম তখন আমার খুব খারাপ সময় যাচ্ছিলো, যখন শুনলাম যে তিনিও এই বিষয়টা নিয়ে পরিকল্পনা করছেন, তখন আমি মনে জোর পেয়েছি। আমি আজকে রাতে এটা আবার পড়ছি, তিনি ১৯৯০ সালে এই বিষয়ে যা লিখছিলেন: “ ... ...আমি এবং ফেলিক্স গুট্টেরি সবসময় মার্কসিস্ট ছিলাম, হয়তো দুইরকমভাবে, কিন্তু আমরা দুইজনই মার্কসিস্ট। এর মানে, আমরা এমন কোনো রাজনৈতিক দর্শনে বিশ্বাস করি না, যা পুঁজিবাদ এবং তার বিবর্তনের ধারণাটাকে কেন্দ্র করে আর্বতিত হয় না। আমাদেরকে যা আর্কষণ করে, তা হচ্ছে পুঁজিবাদকে একটা সর্বব্যাপী ব্যবস্থা হিসাবে বিশ্লেষণ করা. যা সবসময় তার সঙ্গত সীমানাটাকে পিছনের দিকে ঠেলছে, আর সবসময় আবার নিজেকে আবিষ্কার করছে আরো বড় পরিসরে, কেননা, পুঁজির সীমাবদ্ধতা পুঁজি নিজেই।”
আমি আবার গিলেজ দেল্যুজ এর লেখাগুলি পড়তে শুরু করবো, তার কাছ থেকে শেখার জন্য, আর আমি একলাই বিস্মিত হবো, এই দীর্ঘ সংলাপের ভিতর যা আমাদের একসাথে করার কথা ছিল। আমি মনে করি, আমার প্রথম প্রশ্নটা হবে আর্টারড-এর বিষয়ে, তার “বডি উইটআউট অর্গান”(
body without organ) এর ব্যাখ্যার বিষয়ে এবং “ব্যাপ্ততা” ("immanence") শব্দটার ব্যাপারে, যার উপর তিনি সবসময় জোর দিতেন; তাকে দিয়ে কোনো কিছু বলানো বা কখন যে তিনি যে কিছু বলবেন তা এখনো আমাদের কাছে একটা রহস্য। কিন্তু যা তাকে আমি বারবার বলতে বলতে ক্লান্ত করে ফেলতাম, কেন তার চিন্তাগুলিকে গত চল্লিশ বছর ধরেও আমি ছাড়তে পারি নাই। আর এখন থেকে আমি কীভাবেই তা পারবো?

____________________________________________________
বাংলা অনুবাদের নোট:

আসলে স্মরণসভাতে সমালোচনা করার নিয়ম সম্ভবত কোন দেশেই নাই। দেল্যুজ-দেরিদা একটা প্রজন্মেরই লোক, তাদের ব্যক্তিগত সম্বন্ধ ও বিবাদ তাই একান্তই নিজেদের বিবাদ। দেরিদা দেল্যুজকে চিহ্নিত করতে চাইছেন এবং বুঝার চেষ্টা করার কথা বলছেন, লিখাটাতে। লিখাটাকে একইসাথে ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণ এবং দার্শনিক বিবাদের একটা স্বীকারোক্তি বলে মনে হৈতে পারে। তিনি স্বীকার করছেন একটা ‘প্রজন্ম’র কথা, যার তারা অংশীদার ছিলেন। দেরিদা অনেক বিষয়েই একমত নন দেল্যুজের সাথে যাকে তিনি বলছেন তার অস্পষ্টতা বলে। তার ব্যাখ্যা তিনি হাজির করেন নাই, আনছেন প্রসঙ্গগুলি আর এই উল্লেখগুলিও এক ধরণের স্পষ্টতা। যাতে ভিতর দিয়া দেল্যুজের প্রাসঙ্গিকতাকে তিনি অনুভব করেন, তার সমসাময়িকতার প্রেক্ষিতে।

ফরাসী থেকে ইংরেজীতে অনুবাদ করেছেন ডেভিড ক্যামারমেন। ইংরেজীটা নেয়া হৈছে নিচের ওয়েব ঠিকানা থেকে: http://www.usc.edu/dept/comp-lit/tympanum/1/derrida1.html

প্রথম প্রচারিত হয় কবিসভাতে ২০০৬ খ্রীষ্টাব্দের কোন একটা সময়ে, তারপর ওয়েব ম্যাগাজিন বাসভূমি তে প্রচারিত হয় ২০০৭ সালের ঈদসংখ্যায়।

আরো অনেক এডিট করার বাকি, এই কাজগুলি।

No comments: